বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা


১. বাংলাদেশের প্রথম রেললাইন বসানো হয় – ১৮৬২ সালে।

২. BRTA(Bangladesh Road Tansport Authority) গঠিত হয় – – ১৯৮৮ সালে।

৩. ঢাকার সাথে চট্টগ্রামের সড়কপথের দূরত্ব – – ২৭৮ কিমি।

৪. যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে – – ৪.৮ কিমি ও ১৮.৫ মিটার।

৫. যমুনা সেতুর পাইল, পিলার ও স্প্যানের সংখ্যা যথাক্রমে – – ১২১টি, ৫০টি ও ৪৯ টি।

৬. মহখালী ফ্লাইওভার উদ্বোধন হয় – – ৪ নভেম্বর ২০০৪।

৭. ডাক বিভাগের স্লোগান – – সেবাই আদর্শ।

৮. প্রস্তাবিত পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য – – ৬.১৫ কিমি।

৯. প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের নাম – – বেতবুনিয়া, রাঙামাটি (১৯৭৫সাল)।

১০. ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এর মুল সড়কের দৈর্ঘ্য – – ২৬ কিমি (ঘূর্ণায়মান পথসহ ৩২ কিমি)।

১১. বাংলাদেশ বিমানের প্রথম নারী পাইলট – – কানিজ ফাতেমা রোকসানা।

১২. বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম যানবাহন কারখানার নাম – – প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ।

১৩. আন্ত:নগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয় – -১৯৮৬ সালে।

১৪. দেশে কার্ড ফোন চালু হয় – – ১৯৯২ সালে।

১৫. বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কার্যক্রম শুরু করে – – ২০০২ সালে।

১৬. দেশে ইন্টারনেট চালু হয় – – ১৯৯৬ সালে।

১৭. বাংলাদেশে ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির চালু হয় – – ২১ জুলাই ২০০৯।

১৮. বাংলাদেশে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয় – – ২১ মে ২০০৬।

১৯. বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯৩ সালে।

২০. বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল কোম্পানি – – সিটিসেল(দ্য প্যাসিফিক বাংলাদেশ টিলিকম 
লিমিটেড)।

২১. সর্বশেষ মোবাইল কোম্পানি – ওয়ারিদ, এয়ারটেল নামে যাত্রা শুরু – – ২০ ডিসেম্বর ২০১০ সাল।


২২. দেশের একমাত্র সরকারি মোবাইল কোম্পনি – – টেলিটক, ৩১ মার্চ ২০০৫ সাল থেকে।

No comments

Powered by Blogger.