বাংলাদেশের কৃষিজ সম্পদ

১। কৃষি কাজের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযোগী মাটি -- পলি মাটি।
২। ' ইরিটম’ হলো – একধরনের উন্নতমানের ধান।
৩। বাংলাদেশে যে সকল উন্নত জাতের ধান হয় – মালা, ব্রিশাইল, বিপ্লব, দুলাভোগ, ব্রিবালাম, আশা, চান্দিনা, মুক্ত প্রভৃতি।
৪। বাংলাদেশে ধান প্রধানত চার শেণীর – আউশ, আমন, বোরো ও ইরি।
৫। বাংলাদেশের যত ভাগ জমিতে পাট চাষ করা হয় – ৭%।
৬। জুটন আবিস্কার করেন -- ডঃ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ।
৭। জুটনে পাট ও সুতার অনুপাত থাকে – ৭০ ভাগ পাট ও ৩০ ভাগ সুতা।
৮। বাংলাদেশে একর প্রতি পাটের ফলন – ৬৯৬ কে.জি।
৯। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রেশমগুটির চাষ হয় – চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
১০। সবচেয়ে বেশী পাট উৎপন্ন হয় -- ময়মনসিংহ জেলায় ।
১১। রবি শস্য বলতে বুঝায় -- শীতকালীন শস্যকে।
১২। খরিপ শস্য বলতে বুঝায় -- গ্রীষ্মকালীন শস্যকে।
১৩। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষিখাতের অবদান -- ২১.৯১%।
১৪। বাংলাদেশের শস্য ভান্ডার বলা হয় -- বরিশাল জেলাকে
১৫। বাংলাদেশে বানিজ্যিকভাবে প্রথম চা চাষ করা হয় -- ১৯৫৪ সালে।
১৬। গম গবেষণা কেন্দ্র কোন জেলায় অবস্থিত -- দিনাজপুর।
১৭। বাংলাদেশে সবচেবে গম বেশি উৎপাদন হয় – রংপুর জেলায়।
১৮। বাংলদেশের প্রথম চা বাগান কোনটি -- সিলেটের মালনিছড়া।
১৯। সবচেয়ে বেশী চা জন্মে কোন জেলায় -- মৌলভীবাজার জেলায়।
২০। বাংলাদেশের মোট কৃষি জমির পরিমান -- ২,০৪,৮৪,৫৬১ একর।
২১। বাংলাদেশের মোট চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমান কত -- ১,৭৭,৭১,৩৩৯ একর।
২২। বাংলাদেশে চাষের অযোগ্য চাষের জমির পরিমান -- ২৭,১৩,২২২ একর।
২৩। বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল -- পাট।
২৪। বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল -- চা।
২৫। বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান -- চতুর্থ।
২৬। পাট উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান -- প্রথম।
২৭। বাংলাদেশের চা গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত -- মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে।
২৮। বাংলাদেশে মোট চা বাগানের সংখ্যা কত -- ১৫৯ টি।
২৯। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী রেশম উৎপন্ন হয় -- চাঁপাই নবাবগঞ্জে।
৩০। বাংলাদেশ রেশম বোর্ড অবস্থিত -- চাঁপাই নবাবগঞ্জে।
৩১। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী তামাক জন্মে -- রংপুরে।
৩২। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী তুলা জন্মে -- যশোরে।
৩৩। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প -- তিস্তা বাধ প্রকল্প।৩৪। বাংলাদেশে ধান গবেষনা কেন্দ্রে (BRRI) কোথায় --. গাজিপুর।
৩৫। BADC বলতে কি বুঝায় -- Bangladesh Agricultural Development Corporation ( বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়ন সংস্থা

বিসিএস প্রস্ততি:


· যে সকল কৃষকের নিজেদের জমির পরিমাণ ১ একরের নীচে তাদেরকে ভূমিহীন কৃষক বা চাষী বলে।

· ফসল উৎপাদনের জন্য পুরো বছরকে ২ টি মৌসুমে বিভক্ত করা হয়েছে। যথাঃ রবি মৌসুম ও খরিপ মৌসুম।

রবি মৌসুমঃ

আশ্বিন মাস থেকে ফাল্গুন মাস পর্যন্ত সময়কে রবি মৌসুম বলে। রবি শস্য মূলত শীতকালীন শস্য বা ফসল হিসেবে পরিচিত।

খরিপ মৌসুমঃ

খরিপ মৌসুমকে দুইভাগে ভাগ করা হয়।

ক) খরিপ- ১: চৈত্র মাস থেকে জৈষ্ঠ মাস পর্যন্ত সময়কে খরিপ-১ বলা হয়। এইসময়কে গ্রীষ্মকালও বলা হয়।

খ) খরিপ-২ঃ আষাঢ় মাস থেকে ভাদ্র পর্যন্ত সময়কে খরিপ-২ বলে। এই সময় বর্ষাকাল ।

জুম চাষ

জুম চাষ পাহাড়ি এলাকায় প্রচলিত একধরনের কৃষিপদ্ধতি বা চাষাবাদ। এই চাষাবাদ একধরনের কৃষি অর্থনীতি। ‘জুম চাষ’ এক ধরনের স্থানান্তরিত কৃষি পদ্ধতি। এই চাষ পদ্ধতিতে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে চাষাবাদ করা হয়।

· জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ১৪.৭৯%

বাংলাদেশের কৃষিশুমারি:

সময়কাল বৈশিষ্ট্য
১৯৬০ প্রথম কৃষিশুমারী
১৯৭৭ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম কৃষিশুমারী
১৯৮৬ দ্বিতীয় কৃষিশুমারী
১৯৯৭ তৃতীয় কৃষিশুমারী
২০০৮ চর্তুথ ও সর্বশেষ এবং দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ কৃষিশুমারী যা শহর ও গ্রাম একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।

খাদ্যশস্য:

বাংলাদেশে উৎপাদিত খাদ্যশস্যের মধ্যে ধান, গম, ডাল, তেলবীজ, ভুট্টা, যব এবং নানা রকমের মসলা প্রধান।

ধান:

ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য শস্য।বর্তমানে বাংলাদেশ ধান উৎপাদনে চতুর্থ। ধান উৎপাদনে ও আমদানিতে চীন প্রথম।রপ্তানিতে থাইল্যান্ড প্রথম।বাংলাদেশে উৎপাদিত ধানকে প্রধানত আউশ, আমন ও বোরো এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়।বাংলাদেশের প্রধান ধান হচ্ছে বোরো। এটি বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপন্ন হয় এটি শীত কালে চাষ করা হয়। আউশ ধামন উচু জমিতে, আমন ধান অপেক্ষাকৃত নিচু জমিতে এবং বোরো ধান শীতকালীন ফসল হিসেবে বিভিন্ন নিচু জলাশয়, বিল, হাওড় সহ অন্যান্য জমিতে উৎপাদিত হয়। আমন ধান অগ্রাহয়ন-পৌষ মাসে উঠে।বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ইরি-৮ জাতের উফশি ধান আমদানি করা হয় যা এখনো এদেশে চালু রয়েছে।উত্তর বঙ্গে মঙ্গা পীড়িত এলাকার জন্য উপযোগী ধান বি-৩৩। মঙ্গার সময় হচ্ছে ভাদ্র – কার্তিক মাস। বাংলাদেশের পরমাণু কৃষি গভেষনা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত লবনাক্ত সহিষ্ণু ধান বিনা- ৮। একটি দেশজ নতুন জাতের ধান হলো হরিধান।এই উচ্চ ফলনশীল ধানের আবিষ্কারক নড়াইলের হরিপদ কাপালী। নারিকা- ১ হলো একধরনের খরা সহিষ্ণু ধান।উৎকৃষ্ট মানের ধান হিসেবে বরিশাল ও পটুয়াখালীতে বালাম, দিনাজপুরের বিখ্যাত কাটারীভোগ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলের কালিজিরা ও চিনিগুড়া উল্লেখযোগ্য।

পূর্বাচী ধান আনা হয় গণচীন থেকে।

‘ব্রিশাইল’ ও ‘ ইরাটম’ উন্নত জাতের ধান। বাংলামতি সুগন্ধি ধান।এছাড়াও অন্যান্য ধানের জাত গুলো হলো সোনার বাংলা -১, সুপার রাইচ, হাইব্রীড হীরা, মালাইকারি ইত্যাদি।

· বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ধান হয় ময়মনসিংহে।

· সবচেয়ে বেশি চিনি কল নওগাঁতে।

· ধান গভেষনা ইনস্টিটিউট (BRRI/বিরি) জয়দেবপুর, গাজিপুর।

· আর্ন্তজাতিক ধান গভেষনা ইনস্টিটিউট (IRRI) অবস্থিত ম্যানিলা, ফিলিপাইন।

· ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৩৪৮.১৮ লক্ষ মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হয়।

গম:

২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে উৎপাদিত গমের পরিমাণ ১৪.৩১ লাখ মে. টন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয়। গম গভেষনা কেন্দ্র অবস্থিত নশিপুর, দিনাজপুর ।

গমের জাত – অগ্রনী, সোনালিকা, বলাকা, দোয়েল, আনন্দ, আকবর, কাঞ্চন, বরকত, জোপাটিবাদ, ইনিয়া ৬৬।

গম উৎপাদনে শীর্ষ দেশ চিন।

গম রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ যুক্তরাষ্ট্র ।

গম আমদানিতে শীর্ষ দেশ মিসর।

ভুট্টা:

২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৩৪.৩৯ লক্ষ মেট্রিক টন ভুট্টা উৎপাদিত হয়।

বর্ণালী ও শুভ্র উন্নত জাতের ভুট্টা। উত্তরণ ব্র্যাক কর্তৃক উদ্ভাবিত ভুট্টার জাত।

আলু:

স্প্যানিশ ‘ patata’ শব্দ হতে ইংরেজী ‘Potato’ শব্দ এসেছে।আলু বাংলাদেশের অন্যতম অর্থকরী ফসল। নেদারল্যান্ড থেকে প্রথম আলু বাংলাদেশে আনা হয়।বিশ্বে আলু কন্দাল জাতীয় ফসল। বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলাতে সবচেয়ে বেশি আলু উৎপাদিত হয়।আলু উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে ৮ম আর এশিয়াতে ৩য়।
আলুর জাতঃ ডায়মন্ড, কার্ডিনেল, কুফরী, সিন্দুরী।

আম:

আম গাছ আমাদের জাতীয় গাছ। আম গভেষনা কেন্দ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

আমের জাতঃ মহানন্দা, মোহনভোগ, লেংড়া, গোপালভোগ।

অর্থকরী ফসল

যে সকল ফসল সরাসরি বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে চাষ করা হয় তাদের অর্থকরী ফসল বলে।

অর্থকরী ফসলের মধ্যে পাট, চা, আখ, তামাক, রেশম, রাবার ও তুলা প্রধান।

পাট:

পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে পাটকে ‘ সোনালী আঁশ’ বলা হয়।পাট উৎপাদনে বাংলাদেশ ২য় তবে রপ্তানিতে ১ম।পাট উৎপাদনে ভারত প্রথম। বাংলাদেশের মোট আবাদি জমির শতকরা ১০ ভাগ জমিতে পাট চাষ করা হয়।পাট গভেষনা ইনস্টিটিউট ১৯৫১ সালে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে স্থাপিত হয়। পাট গভেষনা বোর্ড মানিকগঞ্জে অবস্থিত। পাটকে তিনটি শ্রেনিতে বিভক্ত করা হয়।যথাঃ সাদা, তোষা, মেছতা। তোষা পাট হতে উন্নত মানের আঁশ পাওয়া যায়। একটি কাঁচা পাটের গাঁইটের ওজন ৩.৫ মণ। পাট পচানোর পদ্ধতিকে বলা হয় রিবন রেটিং। ২০১০ সালে বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলম পাটের জীবন রহস্য উন্মোচন করেন। তিনি পাট, ভুট্টা, তুলা, সয়াবিনসহ ৫০০ টি উদ্ভিদের ক্ষতিকারক ছত্রাকের জীবনরহস্য উন্মোচন করেন। পাট বীজ ফেব্রুয়ারি – এপ্রিলে বপন করা হয় এবং জুন- সেপ্টেম্বরে কাটা হয়। সবচেয়ে বড় পাট কল আদমজী পাটকল। এটি নারায়নগঞ্জে অবস্থিত এবং ২০০২ সালের ৩০ জুন বন্ধ করে দেয়া হয়।

বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলাতে সবচেয়ে বেশি পাট হয়। শ্রেষ্ঠ পাটবলয় অঞ্চল ময়মনসিংহ -ঢাকা- কুমিল্লা।
IJSG – International Jute Study Group

জুটন:

পাট ও তুলার সংমিশ্রনে এক ধরনের কাপড় হলো জুটন। এতে ৭০ ভাগ পাট ও ৩০ ভাগ তুলা ব্যবহার করা হয়। ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ জুটন আবিষ্কার করেন।

চা:

চা বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রধান অর্থকরী ফসল। চা এর আদিবাস চীনে। বাংলাদেশে প্রথম চা চাষ আরম্ভ হয় ১৮৪০ সালে চট্টগ্রামের ক্লাব এলাকায়। প্রথম বানিজ্যিকভাবে চায়ের চাষ শুরু হয় ১৯৫৭ সালে সিলেটের মালনিছড়ায়। সিলেটে প্রচুর চা জন্মাবার কারন হলো পাহাড় ও প্রচুর বৃষ্টি। বাংলাদেশে প্রথম অর্গানিক চা চাষ উৎপাদন শুরু হয়েছে পঞ্চগড় জেলাতে। বর্তমানে দেশে ১৬৬ টি চা বাগান রয়েছে। সবচেয়ে বেশি চা বাগান রয়েছে মৌলভীবাজার জেলাতে । চা গভেষনা কেন্দ্র অবস্থিত মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে। টি মিউজিয়াম বা চা যাদুঘরও শ্রীমঙ্গলে। একমাত্র চায়ের নিলামঘর অবস্থিত চট্টগ্রামে।

অন্যান্য:

· যশোর তুলা চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। রুপালী ও ডেলফোজ তুলার জাত।

· অধিক বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চল চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে রাবার উৎপন্ন হয়।১৯৬১ সালে কক্সবাজারের রামুতে প্রথম দেশের রাবান বাগান হয়।

· রাজশাহী, দিনাজপুর অঞ্চলে রেশম চাষ হয়। রেশম পোকা বা মথ তুঁত গাছের পাতা খেয়ে বেঁচে থাকে। রেশম গভেষনা কেন্দ্র রাজশাহীতে অবস্থিত।

কৃষি তথ্য:
  • ধান
  1. ধান উৎপাদনের পৃথিবীতে বাংলাদেশের স্থান ৪র্থ।
  2. নওগাঁ জেলায় সবচেয়ে বেশি চালকল রয়েছে।
  • গম
  1. বাংলাদেশের রংপুরে সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয়।
  • আলু
  1. আলু উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে ৮ম এবং এশিয়া মহাদেশে তৃতীয়।
  2. মুন্সিগঞ্জ জেলাতে আলু সবচেয়ে বেশি উৎপাদন বেশি হয়।
  • পাট
  1. পাট উৎপাদনে শীর্ষ দেশ ভারত। ২য় বাংলাদেশ।
  2. বর্তমানে সবচেয়ে বেশি পাট উৎপাদিত হয় ফরিদপুর জেলাতে। 
  3. পাট রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম।যুক্তরা্ষ্ট্র বাংলাদেশ হতে সবচেয়ে বেশি পাটজাত দ্রব্য আমদানি করে।
  • রাবার
  1. বাংলাদেশে মোট ১৬ টি রাবার বাগান আছে বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের অধীনে।
  • রেশম
  1. বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রেশম গুটির চাষ হয় চাপাঁইনবাবগঞ্জে।
  • বিটি বেগুন
  1. সম্প্রতি জেনেটিক্যালি মোডিফাইড শস্য বিটি বেগুন নিয়ে বাংলাদেশে বির্তক হচ্ছে।

বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান

প্রতিষ্ঠানের নাম অবস্থান
বাংলাদেশ কৃষি গভেষণা ইনস্টিটিউট জয়দেবপুর, গাজীপুর
বাংলাদেশ ধান গভেষণা ইনস্টিটিউট জয়দেবপুর, গাজীপুর
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গভেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহ
বাংলাদেশ পাট গভেষণা ইনস্টিটিউট মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা
বাংলাদেশ ইক্ষু গভেষণা ইনস্টিটিউট ঈশ্বরদী, পাবনা
বাংলাদেশ চা গভেষণা ইনস্টিটিউট শ্রীমঙ্গল, সিলেট
বাংলাদেশ পশু গভেষণা ইনস্টিটিউট সাভার, ঢাকা
বাংলাদেশ রেশম গভেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট রাজশাহী
বাংলাদেশ চামড়া গভেষণা ইনস্টিটিউট সাভার, ঢাকা
বাংলাদেশ মৌমাছি গভেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকা
বাংলাদেশ আম গভেষণা ইনস্টিটিউট চাপাইনবাবগঞ্জ
বাংলাদেশ গম গভেষণা ইনস্টিটিউট নশিপুর,দিনাজপুর
বাংলাদেশ মসলা গভেষণা ইনস্টিটিউট শিবগঞ্জ, বগুড়া
বাংলাদেশ ডাল গভেষণা ইনস্টিটিউট ইশ্বরদী, পাবনা
মৃত্তিকা গভেষণা ইনস্টিটিউট ফার্মগেট, ঢাকা
বাংলাদেশ রাবার র্বোড চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম

উন্নত ফসলের জাত

ফসলের নাম ফসলের জাত
ধান ইরাটম, ব্রিশাইল, সোনার বাংলা-১, সুপার রাইস, হাইব্রীড হীরা, ময়না, হরিধান, মালাইরি, নারিকা-১
গম অগ্রনী, সোনালিকা, বলাকা, দোয়েল, আনন্দ, আকবর, কানঞ্চ, বরকত
ভুট্টা উত্তরণ (ব্রাক উদ্ভাবিত), বর্ণালী, শুভ্র, মোহর
সরিষা সফল, অগ্রণী
তুলা রূপালী ও ডেলফোজ
তামাক সুমাত্রা ও ম্যানিলা
মরিচ যমুনা
পুঁইশাক সবুজ ‍চিত্রা
টমেটো মিন্টু (বাংলাদেশে উদ্ভাবিত প্রথম হাইব্রিড টমেটো, বাহার, মানিক, রতন, ঝুমকা, সিঁধুর, শ্রাবণী
আলু ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, কুফরী, সিন্দুরী
বাধাঁকফি গোল্ডেন ক্রস, কে ওয়াই ক্রস, গ্রীন এক্সপ্রেস, ড্রাম হেড
আম মহানন্দা, মোহনভোগ, লেংড়া, গোপালভোগ
তরমুজ পদ্মা
কলা অগ্নিশ্বর, কানাইবাঁশী, মোহনবাঁশী, বীট জবা, অমৃতসাগর, সিংগাপুরী
বেগুন জাত শুকতারা ,তারাপুরী, ইওরা

অন্যান্য তথ্যঃ

· বাংলাদেশের পানি সম্পদের চাহিদা সবচেয়ে বেশি কৃষিতে।

· বাকল্যান্ড বাধঁ বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত।

· বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমি প্রায় ২ কোটি একর

· বাংলাদেসে গো- চারনের জন্য বাথান আছে সিরাজগঞ্জ ও পাবনায়।

· গো প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত সাভারে।

· অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৭ অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাংলাদেশের GDP তে পশু সম্পদের অবদান ১.৬৬ %

· বাংলাদেশে একটি জীবন্ত জীবাশ্মর নাম – রাজ কাঁকড়া।

· বাংলাদেশের মৎস আইনে ২৩ সে.মি এর নিচে রুই জাতীয় পোনা ধরা নিষেধ।

· এশিয়ার সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হালদা নদীতে।

· কৃষি কাজের জন্য উত্তম মাটি- দো আঁশ মাটি।

· বাংলাদেশের রুটির ঝুড়ি – ঠাকুরগাঁও।

· বাংলাদেশের White Gold – চিংড়ি।

· একমাত্র মৎস্য গভেষনা ইনস্টিটিউট – ময়মনসিংহ

· ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের একটি জাত। একে কুষ্টিয়া গ্রেডও বলা হয়।

· বাংলাদেশের কৃষি ধান প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী

· সাথি ফসল হিসেবে আখের সাথে তিল চাষ করা হয়

· আলু সাথে একটি ভালো মিশ্র চাষ লালশাক।

বাংলাদেশের বনভূমি

বাংলাদেশের বনভূমি তিন ধরনের। যথাঃ ১) ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বৃক্ষের বনভূমি ২) ক্রান্তীয় পতনশীল বৃক্ষের বনভূমি ৩) স্রোতজ বনভূমি বা সুন্দরবন।

ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বৃক্ষের বনভূমি:

যে সকল উদ্ভিদের পাতা একসঙ্গে ঝরে পড়েনা এবং গাছগুলো চিরসবুজ থাকে তাদের চিরহরিৎ উদ্ভিদ বলে। এ বনভূমির প্রধান বৃক্ষ ময়না, তেলসুর, চাপালিস, গর্জন, গামারি, জারুল, কড়ই, বাঁশ, বেত, হোগলা প্রভৃতি। আর প্রধান প্রাণী হাতি, শুয়োর ইত্যাদি। ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বৃক্ষের বনভূমি পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগাম, সিলেট অঞ্চল অবস্থিত। চন্দ্রঘোনা কাগজ কলে পার্বত্য চট্টগাম অঞ্চলের বাঁশ ব্যবহৃত হয়। গর্জন ও জারুল গাছ রেলের স্লিপার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। গামারি ও চাপালিশ গাছ সাম্পান ও নৌকা তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

· বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি – পার্বত্য চট্টগাম ( অঞ্চল হিসেবে)

· বিভাগ অনুসারে সবচেয়ে বেশি বনভূমি – চট্টগ্রাম বিভাগ ( ৪৩%)।

· বাংলাদেশের বৃহত্তম বৃক্ষ বৈলাম ( উচ্চতা ২৪০ ফুট)। এটি বান্দরবান বনাঞ্চলে দেখা যায়।

· সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পায় বাঁশ জাতীয় (গাছ)। এটি সবচেয়ে বড় ঘাস।

· পরিবেশ রক্ষায় ক্ষতিকর গাছ ইউক্লিপটাস।

ক্রান্তীয় পতনশীল বৃক্ষের বনভূমি:

যে সকল গাছের পাতা বছরে একবার সর্ম্পূন ঝরে যায় তাদের পাতা ঝরা উদ্ভিদ বলে। ক্রান্তীয় পতনশীল বৃক্ষের বনভূমির প্রধান বৃক্ষগুলোর মধ্যে গজারি ( বা শাল) ছাতিম, কুর্চি, বহেরা, হিজল গাছ অন্যতম। এই বনভূমির অবস্থান ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, মধুপুর বনভূমি, গাজীপুর জেলার ভাওয়ালের উদ্যান, রংপুর ও দিনাজপুরের বরেন্দ্র বনভূমি অঞ্চলে। শাল কাঠ ঘরের আসবাবপত্র বৈদ্যুৎতিক তারের খুঁটি এবং জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

· কুর্চি গাছ ছাতার বাট তৈরিতে

· ছাতিম টেক্সটাইল তৈরিতে

· সেগুন – আসবাবপত্র তৈরিতে

· মধুপুরের প্রধান বৃক্ষ শাল

স্রোতজ বনভূমিঃ

স্রোতজ বনভূমি বা উপকূলীয় বনকে ম্যানগ্রোভ বন বলে। অসংখ্য দ্বীপ নিয়ে গঠিত বনাঞ্চল হলো সুন্দরবন। এই বনের ‘সুন্দরী’ বৃক্ষের প্রাচুর্য। সুন্দরবনের অন্য নাম হচ্ছে ‘ বাদাবন’। যে বন জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয় আবার ভাটার সময় শুকিয়ে যায় তাকে টাইডাল বন বা ‘ জোয়ার ভাটার বন’ বলে। যেমন- সুন্দরবন। সুন্দরবন বাংলাদেশ এবং ভারত দুইটি দেশে বিস্তৃত। সুন্দরবনের মোট আয়তনের ৬২ শতাংশ বাংলাদেশে অবস্থিত। এটির আয়তন প্রায় ১০০০০ বর্গ কিঃমিঃ। যার ৬০১৭ বর্গ কিঃমিঃ বাংলাদেশে। সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট জেলাতে সুন্দরবনের বেশিরভাগ এলাকার অবস্থান। সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ সুন্দরী। এছাড়াও রয়েছে গরান, গেওয়া, পশুর, ধুন্দল, কেওড়া, বারেন প্রভৃতি বৃক্ষ প্রচুর জন্মে। এ সকল উদ্ভিদের শ্বাসমূল থাকে। এছাড়াও ছন ও গোলপাতা সুন্দরবন হতে সংগ্রহীত হয়।এ বনে আছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হরিন, বানর, সাপ ইত্যাদি। হিরণ পয়েন্ট, কটকা ও আলকি দ্বীপকে বলা হয় সুন্দরবনের অভয়ারণ্য। সুন্দরবনে দুই ধরনের মায়া হরিণ ও চিত্রা হরিণ। সুন্দরবনে বাঘ গণনার জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতি পাগর্মাক (পদচিহ্ন)। সুন্দরী বড় বড় খুঁটি তৈরিতে, গেওয়া নিউজপ্রিন্ট ও দিয়াশলাই কারখানায়, ধুন্দল পেন্সিল তৈরিতে, গরান বৃক্ষের বাকল চামড়া পাকা করার কাজে এবং গোলপাতা ঘরের ছাউনিতে ব্যবহৃত হয়। এ বন হতে প্রচুর মধু ও মোম আহরণ করা হয়।


মোট আয়তন:

১০০০০ বর্গ কি:মি:                                                                   {সূত্র: উইকিপিডিয়া}

বাংলাদেশ অংশের আয়তন:

৬০১৭ বর্গ কি:মি:
৬৪৭৪ বর্গ কি:মি: বা ২৪০৮ বর্গ মাইল                                {সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল}
৫৭০৪ বর্গ কি:মি: বা ২১২২ বর্গ মাইল                                 {সূত্র: শিশু বিশ্বকোষ}

· জেলা হিসেবে বনভূমি সবচেয়ে বেশি- বাগেরহাট।

· লোনা পানি বা কাদার মধ্যে জেগে থাকা খুঁটির মতো এক ধরনের শ্বাস গ্রহনকারী শিকড় বিশিষ্ট গাছকে ‘ ম্যানগ্রোভ’ বলে।

· যে ভূমি জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। আবার ভাটায় শুকিয়ে যায় তাকে টাইডাল বা জোয়ার- ভাটার বন বলে।

· সুন্দরবন ছাড়াও কক্সবাজারের চকোরিয়াতেও টাইডাল বা জোয়ার-ভাটার বন আছে।

বনজ সম্পদ:

কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য মোট ভূমির ২৫% বনভূমি প্রয়োজন। ২০১৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের বনভূমি ২০% এর উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছিল।

ছক:

অঞ্চল হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের বনভূমি ( প্রায় ১২০০০ বর্গ কি:মি:)
বাংলাদেশের একমাত্র কৃত্রিম ম্যানগ্রোভ বন চকোরিয়া, কক্সবাজার
বাংলাদেশের একক বৃহত্তম বনভূমি: সুন্দরবন
পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন
বিভাগ অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বন ভূমি চট্টগ্রাম বিভাগে ( ৪৩%)
বিভাগ অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে কম বনভূমি রাজশাহী বিভাগে ( ২%)
জেলা অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি আছে বাগেরহাট জেলাতে
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমি আছে ৭টি জেলাতে।যথাঃ বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, খুলনা, চট্টগাম, রাঙামাটি, বান্দরবান ও কক্সবাজার।
বাংলাদেশে রাষ্টীয় বনভূমি নেই ২৮ টি জেলায়
উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী প্রকল্প গড়ে তোলা হয়েছে ১০ টি জেলায়
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় বননীতি গৃহীত হয় ১৯৭২ সালে
বাংলাদেশে সামাজিক বনায়নের কাজ শুরু হয় ১৯৮১ সালে ( চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়াতে)
জাতীয় বৃক্ষরোপণ শুরু হয় ১৯৭২
জাতীয় বৃক্ষমেলা প্রবর্তন হয় ১৯৯৪ সালে
বাংলাদেশে পরিবেশ নীতি ঘোষনা করা হয় ১৯৯২ সালে
বাংলাদেশের বৃহত্তম বৃক্ষ বৈলাম ( বান্দরবানের গভীর অরন্যে পাওয়া যায়)
দ্রুততম বৃদ্ধি সম্পন্ন গাছ ইপিল ইপিল
লুকিং গ্লাস ট্রি নামে পরিচিত সুন্দরী বৃক্ষ
নেপিয়ার এক ধরনের ঘাস
সূর্য কন্যা বলা হয় তুলা গাছকে
পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ ইউক্লিপটাস
পঁচাব্দী গাজী বিখ্যাত বাঘ শিকারের জন্য
বনাঞ্চল থেকে সংগৃহীত কাঠ ও লাকড়ি দেশের মোট জ্বালানির ৬০% পূরণ করে
বাংলাদেশের বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত চট্টগ্রামে

সাম্প্রতিক বনজ সম্পদ

বাংলাদেশের বনভূমি মোট ভূমির--১৭.০৮% (সরকারি হিসাবে),১১.০৪ % (অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০১৫)
FAO এর বিশ্ব বনভূমি রিপোর্ট -2011 অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট বনভূমি – ১১%

প্রাণিজ সম্পদ :

গবাদি পশুর জাত উন্নয়নে উপমহাদেশে প্রথম অগ্রনী ভূমিকা রাখেন ব্রিটিশ নাগরিক লর্ড লিন লিথগো
বাংলাদেশে গবাদি পশুর ভ্রুণ প্রথম বদল করা হয় ৫ মে, ১৯৯৫
‘বাংলাদেশ গবাদি পশু গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকার সাভারে
কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার ঢাকার সাভারে
দুগ্ধজাত সামগ্রীর জন্য বিখ্যাত লাহিড়ীমোহন হাট অবস্থিত পাবনায়
মহিষ প্রজনন কেন্দ্র বাগেরহাট
ছাগল প্রজনন কেন্দ্র সিলেটের টিলারগড়ে
ছাগল উন্নয়ন ও পাঠা কেন্দ্র রাজবাড়ি হাট
বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্র (সরকারি) করমজল, সুন্দরবন
হরিন প্রজনন কেন্দ্র কক্সবাজারের ডুলাহাজরায়
কুমির প্রজনন কেন্দ্র ময়মনসিংহের ভালুকাতে
গাধা প্রজনন কেন্দ্র রাঙ্গামাটি জেলাতে
উন্নত জাতের গাভী ফ্রিসিয়ান, হরিয়ানা, সিন্দী, হিসার, জারসি শাহীওয়াল, আয়ের শায়ের
সবচেয়ে বেশি দুধ দেয় ফ্রিসিয়ান
ব্রয়লার যে সব মুরগি শুধুমাত্র মাংসের জন্য উৎপাদন করা হয় তাদের বয়লার মুরগি বলে
উন্নত জাতের ব্রয়লার মুরগি হাইব্রো, স্টারব্রো, ইন্ডিয়ান রোভাব, মিনিব্রো
লেয়ার ডিমপাড়ার জন্য উৎপাদিত মুরগি লেয়ার
সবচেয়ে বেশি ডিম দেয় রেগর্হন
মাংস ও ডিম উভয় পাওয়া যায় রোড আইল্যান্ড রেড এবং অস্টারলক জাতের মুরগি থেকে
যমুনা পাড়ী ছাগলের অপর নাম রামছাগল
ব্লাক বেঙ্গল একধরনের ছাগল।
কুষ্টিয়া গ্রেড বিশ্ব বাজারে ব্লাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়ার নাম
বনরুই একধরনের বিড়াল
ঘড়িয়াল দেখা যায় পদ্মা নদীতে
মুরগির রোগ রানীক্ষেত, বসন্ত, রক্তআমাশয়, কলেরা, বার্ড ফ্লু
হাঁসের রোগ ডাক প্লেগ, রোপা
গবাদি পশুর রোগ গো-বসন্ত, যক্ষ্মা, ব্লাককোয়াটার, অ্যানথ্রাক্স

No comments

Powered by Blogger.