বাংলাদেশের মৎস সম্পদ



১.অভ্যন্তরীণ জলাশয়ের আয়তন:

(ক) বদ্ধ জলাশয় : ৭,৮৯,৩৪১ হেক্টর

পুকুর : ৩,৭১,৩০৯ হেক্টর

অক্সবো লেক (বাওড়) : ৫,৪৮৮ হেক্টর

চিংড়ি খামার : ২,৭৫,২৭৪ হেক্টর

পেন কালচার : ৬,৭৭৫ হেক্টর

খাঁচায় মাছ চাষ : ৭ হেক্টর

মৌসুমি জলাশয় : ১,৩০,৪৮৮ হেক্টর

(খ) উন্মুক্ত জলাশয় : ৩৯,১০,০৫৩ হেক্টর

নদী ও মোহনা : ৮,৫৩,৮৬৩ হেক্টর

সুন্দরবন : ১,৭৭,৭০০ হেক্টর

বিল : ১,১৪,১৬১ হেক্টর

কাপ্তাই লেক : ৬৮,৮০০ হেক্টর

প্লাবনভূমি : ২৬,৯৫,৫২৯ হেক্টর



২. সামুদ্রিক জলসম্পদ:

সামুদ্রিক জলসীমার পরিমাণ : ১,১৮,৮১৩ বর্গকিলোমিটার

উপকূলীয় অঞ্চলের বিস্তৃতি : ৭১০ কিলোমিটার



৩. মৎস্য/চিংড়ি চাষি ও জেলে:

মৎস্য ও চিংড়ি চাষে সম্পৃক্ত চাষি (অনুমিত) : ৪০.০০ লক্ষ

জেলের সংখ্যা (অনুমিত) : ২০.০০ লক্ষ



৪. মৎস্য উৎপাদন ও মূল্যমান:

মৎস্য উৎপাদন : ৩৫,৪৮,১১৫ মে.টন

উৎপাদিত মাছের বাজার মূল্য : ৫৩৩১৬ কোটি টাকা



৫.মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্য রপ্তানি:
পরিমাণ : ৭৭,৩২৮ মে.টন

মূল্য : ৪,৮৯৮.২২ কোটি টাকা

জাতীয় মোট রপ্তানিতে বৈদেশিক মুদ্রার অবদান : ২.০১%



৬. জাতীয় অর্থনীতিতে মৎস্যখাতের অবদান:

জাতীয় জিডিপিতে অবদান- ২০১৩-১৪ : ৩.৬৯%

কৃষিজ জিডিপিতে অবদান- ২০১১-১২ : ২২.৬০%



৭. জন প্রতি মাছ গ্রহণ (Fish Intake) ও চাহিদা:

জনপ্রতি বার্ষিক মাছ গ্রহণ : ১৯.৩০ কেজি

জনপ্রতি মাছের বার্ষিক চাহিদা : ২১.৯০ কেজি

জনপ্রতি মাছের দৈনন্দিন চাহিদা : ৬০ গ্রাম

প্রাণিজ আমিষ সরবরাহে অবদান(প্রায়) : ৬০%



৮. মৎস্য হ্যাচারি ও উৎপাদন:

সরকারি মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারের সংখ্যা : ১৩৬টি (৭৬টি হ্যাচারি সুবিধাসহ)

বেসরকারি হ্যাচারির সংখ্যা : ৯০৩টি

সরকারি হ্যাচারীতে রেণু উৎপাদন : ১০৩৩৮ কেজি

বেসরকারি হ্যাচারিতে রেণু উৎপাদন : ৪৭৮৯৯৩ কেজি

গলদা হ্যাচারি (সরকারি ১১টিসহ) : ২৭টি

বাগদা হ্যাচারি (সরকারি ৮টিসহ) : ৫৫টি

গলদা হ্যাচারিতে পিএল উৎপাদন (সরকারিসহ) : ২.৭০ কোটি

বাগদা হ্যাচারিতে পিএল উৎপাদন (সরকারিসহ) : ৯৫৫.০০ কোটি



৯. উপকূলীয় ও সামুদ্রিক এলাকায় মৎস্য আহরণ সরঞ্জাম:

বানিজ্যিক ট্রলার : ১৮৪ টি

ইঞ্জিন চালিত নৌকা : ৩২,৮৬৯ টি

ইঞ্জিন বিহীন নৌকা : ৩৪,৮১০ টি

মাছ ধরার জাল ও বড়শি : ১,৮৩,৭৭৭ টি



১০. মৎস্য প্রজাতি (সংখ্যা):

মিঠা পানির মৎস্য প্রজাতি : ২৭০ টি

বিদেশী মৎস্য প্রজাতি : ১২ টি

মিঠা পানির চিংড়ি প্রজাতি : ২৪ টি

সামুদ্রিক মৎস্য প্রজাতি : ৪৭৫ টি

সামুদ্রিক চিংড়ি প্রজাতি : ৩৬ টি



১১. মানবসম্পদ উন্নয়ন-সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো:

মৎস্য প্রশিক্ষণ একাডেমী : ০১টি

মৎস্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র : ০৬টি

মৎস্য ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট ( নির্মাণাধীন ৩টিসহ) : ০৪টি



১২. মৎস্য অধিদপ্তরের জনবল:

১ম শ্রেণি : ১৫৯৫ জন

২য় শ্রেণি : ৬৪৯ জন

৩য় শ্রেণি : ২০৬৯ জন

৪র্থ শ্রেণি : ১৪৭৩ জন

মোট : ৫,৭৮৬ জন





কিছূ গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন:

1: প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস কি?
উঃ মাছ।

2: বাংলাদেশে কয়টি সরকারী মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে?
উঃ ৮৬টি।

3: বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা কত ভাগ?
উঃ ২৭ ভাগ।

4: চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয়?
উঃ ১৯৯২ সালে।

5: বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
উঃ ময়মনসিংহ।

6: চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় কোথায়?
উঃ খুলনার পাইকগাছায়।

7: বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সেন্টিমিটারের কম হলে রুই (কার্প) জাতীয় মাছ ধরা নিষেধ?
উঃ ২৩ সেন্টিমিটার।

8: বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র কয়টি?
উঃ চারটি।

9: নিমগ্ন মহাগহবর কি?
উঃ একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।

10: রেনু পোনা কখন ছাড়ে?
উঃ বর্ষাকালে।

11: বাংলাদেশের প্রধান প্রাণিজ সম্পদ?
উঃ মাছ।

12: পুকুরে কোন মাছ বাচেঁ না?
উঃ ইলিশ।

13: প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস কি?
উঃ মাছ।

14: বাংলাদেশে কয়টি সরকারী মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে?
উঃ ৮৬টি।

15: বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে মাছের প্রজাতির সংখ্যা কত?
উঃ ২৭০।

16: বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা কত ভাগ?
উঃ ২৭ ভাগ।

17: চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয়?
উঃ ১৯৯২ সালে।

18: বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
উঃ ময়মনসিংহ।

19: চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় কোথায়?
উঃ খুলনার পাইকগাছায়।

20: বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র কয়টি?
উঃ চারটি।

21: নিমগ্ন মহাগহবর কি?
উঃ একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।

No comments

Powered by Blogger.