বাংলাদেশের নদ-নদী
১.বাংলাদেশের নদ- নদীর সংখ্যা কত?
উঃ ২৩০ টি।
২.বাংলাদেশে প্রবাহিত আর্ন্তজাতিক নদীর সংখ্যা কত?
উঃ ৫৭ টি।
৩.উৎস হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টি উৎস ভারতে?
উঃ ৫৪টি।
৪.উৎসস্থল হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টির উৎসস্থল মায়ানমারে?
উঃ ৩টি।
৫.বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদীর নাম কি?
উঃ হালদা ও সাংগু নদী।
৬.বাংলাদেশের প্রশস্থ নদী কোনটি?
উঃ যমুনা।
৭.বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী কোনটি?
উঃ কর্ণফুলী।
৮.বাংলাদেশের গভীরতম ও বৃহত্তম নদী কোনটি?
উঃ মেঘনা।
৯.বাংলাদেশের র্দীঘতম নদ কোনটি?
উঃ ব্রহ্মপুত্র।
১০.ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান বিশ্বে কততম?
উঃ ২২তম।
১১.ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ২৮৫০ বর্গ কিমি।
১২.ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি কোথায়?
উঃ হিমালয়ের মানস সরোবর।
১৩.বাংলাদেশে প্রবেশের পূর্বে ব্রহ্মপুত্র কোন কোন দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়?
উঃ তিব্বতে (সান পো নামে) ও ভারতের আসামে (ডিহি নামে)।
১৪.কোন জেলার পাশ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ রংপুর।
১৫.বাংলাদেশ-মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি? এর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ নাফ নদী। দৈর্ঘ্য ৫৬ কিঃ মিঃ।
১৬.বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি?
উঃ হাড়িয়াভাঙ্গা।
১৭.মেঘনার উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উঃ আসামের লুসাই পাহাড়ে।
১৮.উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম কি?
উঃ বরাক নদী।
১৯.মেঘনা কি কি নামে বিভক্ত হয়েছে?
উঃ সুরমা ও কুশিয়ারা।
২০.সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে কি নাম ধারন করেছে?
উঃ কালনি।
২১.কালনি কোথায় পুনরায় মেঘনা নাম ধারন করেছে?
উঃ ভৈরব বাজারের নিকট।
২২.কর্ণফুলী নদী কোথা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে।
২৩.কর্নফুলী নদী কোথায় পতিত হয়েছে?
উঃ বঙ্গোপসাগর।
২৪.বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি?
উঃ সুরমা, (অমলসিদ থেকে কাকুরিয়া) ২৫০ কিঃমিঃ
২৫.পদ্মা নদীর দৈর্ঘ কত?
উঃ ৩২৪ কিঃ মিঃ।
২৬.কুশিয়ারা নদীর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ১১০ কিঃ মিঃ
২৭.এক কিউসেক বলতে কি বাঝায়?
উঃ প্রতি সেকেন্ডে এক ঘনফুট পানির প্রবাহ।
২৮.ঢাকা শহরকে রক্ষার জন্য বুড়ীগঙ্গা নদীর তীরে যে বাঁধ দেয়া হয় তার নাম কি?
উঃ বাকল্যান্ড বাঁধ।
২৯.বাংলাদেশের কৃত্রিম হৃদ কোনটি?
উঃ রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই হ্রদ।
৩০.কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়?
উঃ ১৯৬২ সালে।
৩১.কাপ্তাই হ্রদ আয়তন কত?
উঃ ৬৮৬.৯১ বর্গ কি.মি.।
৩২.কোন নদী তিব্বতের মানস সরোবর হতে উৎপন্ন হয়েছে?
উঃ ব্রহ্মপুত্র।
৩৩.ব্রহ্মপুত্র নদ কোন জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ কুড়িঁগ্রাম।
৩৪.ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখার নাম কি?
উঃ যমুনা।
৩৫.পদ্মা নদী মেঘনার সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উঃ চাঁদপরে।
৩৬.পদ্মা নদী যমুনার সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উঃ গোয়ালন্দ।
৩৭.মেঘনা নদী ব্রহ্মপুত্রের সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উঃ ভৈরব বাজার।
৩৮.পদ্মা কোন জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ রাজশাহী।
৩৯.ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করেছেন কোন নদীর উপর?
উঃ গঙ্গা।
৪০.পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কাপ্তাই বাঁধ দেয় হয়েছে কোন নদীর উপরে?
উঃ কর্ণফুলী।
৪১.গঙ্গা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উঃ হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
৪২.পদ্মা নদীর ভারতীয় অংশের নাম কি?
উঃ গঙ্গা।
৪৩.তিস্তা উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উঃ হিমালয় পর্বত।
৪৪.বাংলাদেশের প্রধান নদী বন্দর?
উঃ নারায়নগঞ্জ।
৪৫.বাংলাদেশের নদী গবেষনা ইনস্টিটিউট কোথায়?
উঃ ফরিদপুর।
৪৬.কোন সালে ফারাক্কা ব্যারেজের নির্মান কাজ শেষ হয়?
উঃ ১৯৭৪ সালে।
৪৭.কোন সাল থেকে ফারাক্কা বাঁধ চালু হয়?
উঃ ১৯৭৫ সালে।
৪৮.ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ৭৩৬৩ ফুট ৬ ইঞ্চি।
বাংলাদেশের প্রশস্ত নদী মেঘনা।
ReplyDelete